গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগে নবনিযুক্ত বিচারপতি তারিক উল হাকিম এবং বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।
শুক্রবার (১১ সেপ্টেম্বর ২০২০) সকাল সাড়ে ১০টায় টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে তারা সমাধিসৌধের বেদিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় সফর সঙ্গী হিসেবে বিচার পতিগণের পরিবারের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর পবিত্র ফাতেহা ও দুরুদ পাঠ শেষে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট স্বপরিবারে শাহাদাত বরণকারী বঙ্গবন্ধু’র রুহের মাগফিরাত কামনায়, বঙ্গবন্ধু’র সুযোগ্য কন্যা, বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা সহ দ্রুত করোনা থেকে মুক্তি চেয়ে এবং দেশের কল্যাণ কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতে তারা অংশ নেন।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ সময় গোপালগঞ্জ বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক অমিত কুমার দে, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিজ্ঞ বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মো.আতোয়ার রহমান, বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাহাদাত হোসেন ভূইয়া, বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো.ওসমান গনি, গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো.ওসমান গনি, সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) আখতারুজ্জামান ভূঁইয়া, ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিজ্ঞ বিচারক (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) মো.ইউসুফ হোসেন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মোহাম্মদ জাকির হোসেন টিপু, বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো.নাছির উদ্দিন, বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাঞ্চন কুমার কুন্ডু, সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার মিটফুল ইসলাম, নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) মিন্টু বিশ্বাস, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান মো. সোলায়মান বিশ্বাস, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.নাকিব হাসান তরফদার, জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নাজির জাকির হোসেন উকিল, স্টেনোগ্রাফার মোহাম্মদ হান্নান মোল্লা, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নাজির মো.মনিরুল ইসলাম মোল্লা সহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগে নবনিযুক্ত বিচারপতি তারিক উল হাকিম এবং বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বঙ্গবন্ধু ভবনে সংরক্ষিত পরিদর্শন বইতে পৃথকভাবে মন্তব্য লিখে স্বাক্ষর করেন।